টানা তিনদিন ধরে বন্ধ বাস পরিসেবা। বাসমালিকদের দাবি, অভিযুক্ত ট্যাক্সিচালককে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত বাস পরিসেবা বন্ধ থাকবে। টানা তিনদিন বাস পরিসেবা বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়েছে নিত্যযাত্রীরা। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টায় গাফিলতির অভিযোগও তুলেছে স্থানীয়রা।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার চাঁচল নজরুল বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি বাস যাত্রী তুলছিল। সেই সময় বাসটির পিছনে আটকে যায় একটি ট্যাক্সি সহ একাধিক যানবাহন৷ ট্যাক্সিচালক বাসচালককে বাস সরাতে বললে বাসচালক সাফ মানা করে দেন। ট্যাক্সিচালক রেগে গিয়ে বাসচালককে গালিগালাজ করে। এরপরই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে দুই চালক। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাস চালকরা চাঁচল-মালদা রুটের বাস পরিষেবা বন্ধ করে দেন। পুলিশি হস্তক্ষেপে তিন ঘণ্টা পর বাস পরিষেবা স্বাভাবিক হলেও শুক্রবার সকাল থেকে ফের বাস পরিসেবা বন্ধ করে দেন বাসচালকরা। বাসচালকদের একাংশের দাবি, পুলিশ ওই ট্যাক্সিচালককে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত বাস পরিসেবা বন্ধ থাকবে।
শনিবারও বাস পরিষেবা বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা। যাত্রীদের অভিযোগ, ছোটোখাটো ঘটনাতেই বাসচালকরা বাস পরিসেবা বন্ধ করে দেন। টানা তিনদিন ধরে বাস পরিসেবা বন্ধ রয়েছে। সাধারণ মানুষকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্যা সমাধানের জন্য কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। নাম জানাতে অনিচ্ছুক এক শিক্ষিকা জানান, চাঁচলবাসী বেসরকারি বাসের উপর নির্ভরশীল। গত তিনদিন ধরে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমাদের চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে। শেষমেশ দ্বিগুণ অর্থে অটো-টোটো বা ছোটো গাড়ি রিজার্ভ করে গন্তব্যে পৌঁছতে হচ্ছে। বাসমালিকদের এই সমস্যা আলোচনা করে মেটাতে উদ্যোগী নন প্রশাসন। যার ফল ভুগতে হচ্ছে নিত্যযাত্রীদের।
চাঁচল থানার আইসি সুকুমার ঘোষ জানান, দুপক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে সমস্যার সমাধান করা হচ্ছে। বাস ইউনিয়নের চেন মাস্টার প্রদীপ চ্যাটার্জী বলেন, আমরা খুব দুঃখিত যাত্রীদের বাস পরিষেবা দিতে পারছিনা। পুলিশ অভিযুক্ত ট্যাক্সিচালককে গ্রেফতার না করলে, আগামীকালও মালদার রুটের সমস্ত বাস পরিষেবা বন্ধ থাকবে।
মালদা শহরে অল্পের জন্য রক্ষা পেল আপ প্যাসেঞ্জার ট্রেন।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার চাঁচল নজরুল বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি বাস যাত্রী তুলছিল। সেই সময় বাসটির পিছনে আটকে যায় একটি ট্যাক্সি সহ একাধিক যানবাহন৷ ট্যাক্সিচালক বাসচালককে বাস সরাতে বললে বাসচালক সাফ মানা করে দেন। ট্যাক্সিচালক রেগে গিয়ে বাসচালককে গালিগালাজ করে। এরপরই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে দুই চালক। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাস চালকরা চাঁচল-মালদা রুটের বাস পরিষেবা বন্ধ করে দেন। পুলিশি হস্তক্ষেপে তিন ঘণ্টা পর বাস পরিষেবা স্বাভাবিক হলেও শুক্রবার সকাল থেকে ফের বাস পরিসেবা বন্ধ করে দেন বাসচালকরা। বাসচালকদের একাংশের দাবি, পুলিশ ওই ট্যাক্সিচালককে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত বাস পরিসেবা বন্ধ থাকবে।
হরিশ্চন্দ্রপুর উদ্ধার হওয়া ১৯টি উটের মধ্যে একটি উটের মৃত্যু
শনিবারও বাস পরিষেবা বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা। যাত্রীদের অভিযোগ, ছোটোখাটো ঘটনাতেই বাসচালকরা বাস পরিসেবা বন্ধ করে দেন। টানা তিনদিন ধরে বাস পরিসেবা বন্ধ রয়েছে। সাধারণ মানুষকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্যা সমাধানের জন্য কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। নাম জানাতে অনিচ্ছুক এক শিক্ষিকা জানান, চাঁচলবাসী বেসরকারি বাসের উপর নির্ভরশীল। গত তিনদিন ধরে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমাদের চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে। শেষমেশ দ্বিগুণ অর্থে অটো-টোটো বা ছোটো গাড়ি রিজার্ভ করে গন্তব্যে পৌঁছতে হচ্ছে। বাসমালিকদের এই সমস্যা আলোচনা করে মেটাতে উদ্যোগী নন প্রশাসন। যার ফল ভুগতে হচ্ছে নিত্যযাত্রীদের।
চাঁচল থানার আইসি সুকুমার ঘোষ জানান, দুপক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে সমস্যার সমাধান করা হচ্ছে। বাস ইউনিয়নের চেন মাস্টার প্রদীপ চ্যাটার্জী বলেন, আমরা খুব দুঃখিত যাত্রীদের বাস পরিষেবা দিতে পারছিনা। পুলিশ অভিযুক্ত ট্যাক্সিচালককে গ্রেফতার না করলে, আগামীকালও মালদার রুটের সমস্ত বাস পরিষেবা বন্ধ থাকবে।